Translate

Sunday, October 23, 2016

দেখেনিন একমাত্র বাংলাদেশ ভারত আন্তর্জাতিক বাজার | কসবা বর্ডার হাট | বাজার যেন একটি মিলনমেলা

Bangladesh sees the international market, India | Kasba Border Hat | As a platform for market

► ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা সীমান্তে বাংলাদেশ ও ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের মধ্যে বর্ডার হাট চালু হয়েছে। প্রতি রবিবার বাংলাদেশ সময় সকাল ১০টা থেকে বিকেল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত দুদেশের বাসিন্দারা হাটে পণ্য কেনা-বেচা করতে আসেন। হাটের আশ-পাশের পাঁচ কিলোমিটার পর্যন্ত এলাকা জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে রাখা হয়েছে।
 দেখেনিন একমাত্র বাংলাদেশ ভারত আন্তর্জাতিক বাজার | কসবা বর্ডার হাট | বাজার যেন একটি মিলনমেলা........
► কসবা উপজেলার তাঁরাপুর ও ত্রিপুরার সিপাহীজলা জেলার কমলা সাগর সীমান্তে এই হাটের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করা হয়। ২০১৪ সালের ২১ মে দু'দেশের যৌথ মালিকানায় সীমান্তের ৭৫ শতাংশ জমির ওপর ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করা হয়। এখানে ৫০টি টিনশেড দোকানের নির্মাণ কাজ শুরু হয়। ৭৫ শতাংশের মধ্যে ৩৭.৫ শতাংশ বাংলাদেশ পক্ষ থেকে এবং ৩৭.৫ শতাংশ ভারতীয় পক্ষ থেকে বর্ডার হাট নির্মাণের জন্য অর্থ দেয়া হয়।
" Watch Video Here - এখানে ভিডিও দেখুন "


► কসবা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আরিফুল ইসলাম বলেন, ২০১৪ সালের ২১ মে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার তাঁরাপুর সীমান্তে ২০৩৯ নং পিলারসংলগ্ন বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে দুদেশের যৌথ মালিকানায় সীমান্ত হাটের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়। বাংলাদেশের ২৫ জন ও ভারতের ২৫ জন ব্যবসায়ী নির্ধারিত পণ্যদ্রব্য বিক্রি করতে পারবেন। বাংলাদেশ সময় সকাল ১০টা থেকে বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত এ হাটে কেনাবেচা চলবে।


ছবি ঃ কসবা বর্ডার হাট
► সীমান্ত হাটে বাংলাদেশের ১৫ ও ভারতের ১৬টি পণ্য স্থান পাবে। বাংলাদেশ থেকে হাটে বিক্রির জন্য অনুমোদিত পণ্যসামগ্রীর মধ্যে আছে বিস্কুট, লুঙ্গি, ফলমূল, স্থানীয় কুটিরশিল্পে উৎপাদিত সামগ্রী ইত্যাদি। ভারত থেকে সীমান্ত হাটে বিক্রির জন্য অনুমোদিক পণ্যসামগ্রীর মধ্যে আছে শাকসবজি, ফলমূল, মসলা, বনজ সামগ্রী, কুটির শিল্পে উৎপাদিত সামগ্রী, কৃষি উপকরণ, চা, অ্যালুমিনিয়াম সামগ্রী ইত্যাদি। 
► তবে হাটে যাওয়ার আগে ক্রেতা-বিক্রেতাকে অবশ্যই সীমান্ত হাট ব্যবস্থাপনা কমিটির পক্ষ থেকে কসবা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছ থেকে পরিচয়পত্র সংগ্রহ করতে হবে। পাঁচ কিলোমিটার এলাকার বাইরের ক্রেতারা শুধু একদিনের অনুমতি পত্র নিয়ে পণ্য ক্রয় করতে পারবেন।

► বাংলাদেশের ৬৯ দশমিক ৬৬ শতাংশ ও ভারতের ৬৯ দশমিক ৬৬ শতাংশ ভূমিতে ভারত সরকারের দুই কোটি ৪৪ লাখ রুপি ব্যয়ে ৫০টি দোকানের নির্মাণ করা হয়। এর মধ্যে বাংলাদেশের ২৫টি এবং ভারতের ২৫টি দোকান রয়েছে।

► Subscribe to our channel :https://goo.gl/l1AeIR


0 comments:

Post a Comment

Thanks for Comment

Twitter Delicious Facebook Digg Stumbleupon Favorites More

 
Design by Free WordPress Themes | Bloggerized by Lasantha - Premium Blogger Themes | Design Blog, Make Online Money